Hi this is Asifur Rahman aka Arts by Rats (artsbyrats if you prefer)! I am a freelance artist from Bangladesh. I mostly draw characters, comic books and concept art. I know-sounds like a jack of all trades and master of none which in fancy terms can be called a generalist. But I just love digital art and I am always looking for new avenues to explore and incorporate into my art! Welcome to my blog!
সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০১৫
শুক্রবার, ২৭ মার্চ, ২০১৫
এক দুঃখী রাজকন্যার গল্প
একজন কমিক আর্টিস্ট এর দরকারি স্কিল গুলো কী কী?
এই প্রশ্নের উত্তরে
এনাটমি, এনভায়রনমেন্ট, পার্স্পেক্টিভ ইত্যাদি ইত্যাদি ভাবতে ভাবতে একটা এলিমেন্ট
ভুলতে বসেছিলাম। সেটা হল স্টোরিটেলিং। কমিক আঁকতে হলে ভাল ভাবে গল্প বলতে জানতে
হবে। কেন আমি কমিক আঁকতে শুরু করি ভাবতে গেলে মাথায় এই উত্তরটাই আসে যে আমি গল্প
বলতে চেয়েছিলাম। ড্রয়িং, ব্যাকগ্রাউন্ড, ক্যারেক্টার ডিজাইন এগুলো নিয়ে ভাবতে
ভাবতে গল্পটা বলা নিয়েও ভাবছি তো?
নিজের পড়া কমিক গুলো নিয়ে যখন চিন্তা করি সবার আগে মাথায় আসে
ক্যারেক্টার টার কথা-গল্পটার বিভিন্ন দিকের কথা। একই সাথে তুখোড় রিয়ালিস্টিক Kingdom
Come পড়ছি,
আর এক পাশে পড়ছি Chew-দুটো কমিকের আর্ট পুরাই দুই মেরুর, কিন্তু দিন শেষে তাদের আকর্ষন টা
গল্পে। নিজেকে পাঠক হিসাবে বিবেচনা করলে আমি সবার আগে গুরুত্ব দেই গল্পে। সিনেমা
দেখতে গেলে স্পেশাল ইফেক্ট যেমন বাজে গল্পকে ধামাচাপা দিতে পারে না, কমিকেও গল্প
না থাকলে দারুন এঁকে লাভ নেই। ব্যাক্তিগত আরেকটা অভিমত-কমিকে গল্পটা যত
ইম্পর্টান্ট তার থেকে বেশি জরুরী গল্প বলার ধরন। গল্প বলার ধরন নির্ধারিত হয়
সংলাপে, ক্যারেক্টার বিল্ডিং এ, শট ডিভশনে, ফ্রেমিং এ, টাইম ল্যাপস এ। আর্টওয়ার্ক
এভাবে গল্পকে সাপোর্ট দিয়ে যায়।
নীলক্ষেতে পুরান বই এর দোকানে
ঘুরতে ঘুরতে The Death Of Groo নাম এ একটা কমিক পেলাম। Sergio Aragones এর কাজ আগে Mad
এ দেখেছিলাম-কমিকের
কথা জানা ছিল না। বই পড়ে হাসতে হাসতে পেটে খিল। কি চমৎকার ভাবে হিউমার টা উঠে
এসেছে গল্পে। দারুন ফ্রেমিং, টাইমিং আর কম্পোজিশান। সেই সাথে মজার ডায়লগ। সাদামাটা
একটা গল্পকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া। পড়ে ভাবলাম নিজে এমন কিছু করার সাহস করি না
কেন? কমিক আঁকতে বসলেই মনে হয় এনাটমি ভুল হল নাকি, পার্স্পেক্টিভ মিলছে নাকি,
ইংকিং টা কিভাবে করি-এত কিছু ভাবতে ভাবতে গল্পটা কিভাবে বলছি তাই তো মাথা থেকে
হারাতে বসেছে। তার থেকে সব বাদ দিয়ে স্কেচবুকে যেভাবে পাতার পর পাতা এঁকে যাই কোন
টেনশন ছাড়া সেভাবে একটা কমিক আঁকার চেষ্টা করি না কেন? যেখানে মাথায় থাকবে না
পার্স্পেক্টিভ, থাকবে না ইংকিং, থাকবে না কালারিং। নিজের মত করে গল্প বলব, ফ্রেমিং
নিয়ে ভাবব, এস্টাবলিশ করতে চেষ্টা করব ক্যারেক্টার গুলোকে।
এই সব ভাবনা মাথার মধ্যে নিয়ে একটা গল্প সাজালাম একদম যা মাথায় আসল
তাই নিয়ে। সহজ কয়েকটা ক্যারেক্টার ভাবলাম। পেজের লিমিট মাথায় না রেখে স্ক্রিপ্ট-ও
করে ফেললাম। ড্রয়িং বলতে তেমন কিছুই নেই কমিকে-ম্যাঙ্গা স্টুডিও তে প্যানেলিং আর ফটোশপের
ল্যাসো টুল। একদম টেনশন ফ্রি ভাবে আঁকতে শুরু করেছি এবং অবাক হয়ে আবিষ্কার করলাম কমিক
আঁকতে আগে যে একটা প্রেশার অনুভব করতাম কিচ্ছু নেই এবার! বেশ কয়েক পাতা আঁকা চলছে,
দেখা যাক কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় শেষ মেষ। শুরুর পেজ গুলি ব্লগে দিয়ে রাখলাম।
ডিসক্লেইমার-কেউ ভেবেন না কমিকে পার্স্পেক্টিভ এর গুরুত্ব নাই-এনাটমি
এর থেকেও পার্স্পেক্টিভ বেশি কাজের জিনিস!
বৃহস্পতিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৫
রবিবার, ১ মার্চ, ২০১৫
স্টাডি
কালার প্র্যাক্টিস-খাতায় পেন ড্রয়িং স্ক্যান করে গ্রাডিয়েন্ট কালারিং করলাম।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)