শনিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৫

ছবি থেকে ছবি

নিজের তোলা একটা ফটো থেকে নিজেই রেফারেন্স নিয়ে আকালাম

দস্তাবেজ-১৩





কমিক-কি আলো ডিসেম্বর




কিশোর আলো ডিসেম্বর সংখ্যার জন্য একটা কমিকে হাত দিলাম। কিছু পেজ ব্লগে আপডেট।

Cintiq

পাইলাম আমি ইহাকে পাইলাম মোমেন্ট! ছবি আঁকা শুরু করার পর থেকে যেই ডিভাইসটার প্রতি খায়েশ ছিল তা হচ্ছে একখানা সিন্টিক। কত শত দিন যে কেটে গেছে সিন্টিক এর রিভিউ দেখে, সিন্টিকের বিকল্প খুজে, এমাজনে সিন্টিক এর কাস্টমার রিভিউ পড়ে, গুগল হাতড়ে দাম দেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলে তার কোন হিসেব নেই। একদিন কথা হচ্ছিল এক বন্ধু এর সাথে, কথা প্রসংগে এসে পড়ল অক্টোবর মাসের জন্য সে আমেরিকা ঘুরতে যাচ্ছে তার ভাইয়ের বাসায়। শোনা মাত্র মাথায় আবার চাপল পুরনো ভুত। খ্যাপ থেকে জমান কিছু টাকা, সাথে ধার দেনা করে একটা Refurbished Cintiq Hybrid এর টাকা জোগাড় করে দিয়ে দিলাম ওর হাতে। পরে যেয়ে দেখা গেল সেই মডেল স্টক আউট-আবার পালটে একটু বেশি দাম দিয়ে কিনতে হল। যাই হোক-সব ঝামেলা শেষ করে অবশেষে অক্টোবর মাসের ৩০ তারিখ হাতে পেলাম Cintiq খানা! নেড়ে চেড়ে বেশ জটিল সেট আপ প্রসেস বুঝতে গেল ১ দিন। এরপর কাজে হাত দিয়ে বুঝলাম বিনিয়োগ বৃথা যায়নি! যে জিনিসগুলো কাজে দিচ্ছে আমার সেগুলো হলঃ
০১। সরাসরি আকার সুবিধা। গ্লাস টা ম্যাট হওয়ার আকার সময় কাগজে আকার মতই মনে হয়।
০২। হাত চোখের কো অর্ডিনেশান অনেক ন্যাচারাল।
০৩। একটা ছবিতে আস্তে আস্তে সময় দেবার সুবিধা।

Cintiq এ আঁকা একটা ফাও ছবি
অসুবিধা এখন পর্যন্ত একটা যেটা পেলাম সেটা হচ্ছে জুম ইন আউটের কোন রিং নেই। তবে আমার মডেল টা ২০১৩ এর-২০১৫ মডেলে এটা আপডেট করেছে সম্ভবত।

এখন পর্যন্ত এই-সামনে আরো আপডেট আসবে সিন্টিক নিয়ে!

ক্যারিকেচার-১২

পেজের খ্যাপ চলছে চলবে! কত্ত রকম ফরমায়েশের কাজ যে করছি-কেউ শাহরুখের ফ্যান, কেউ সোসাল মিডিয়া ফ্রিক, কেউ সেলফি বলতে পাগল্ তো কেউ কমিক বুকের পোকা-হাজার রকম মানুষ হাজার রকম অভিজ্ঞতা তাদের সাথে কাজ করার।