শুক্রবার, ২৮ জুলাই, ২০১৭

পছন্দের কাজ

অনলাইনে হাজার হাজার আর্টিস্টের কাজ দেখা হয় প্রতিদিন। এত এত কাজ দেখলে অনেক সময় কনফিউজড হয়ে যাই। রিসেন্টলি মনে হচ্ছে অনেকের কাজ দেখা বাদ দিয়ে ফোকাসড ভাবে কয়েকজনের কাজ ফলো করলে বেশি কাজে দেয়। আমার পছন্দের কিছু আর্টিস্ট যাদের কাজ ফলো করি তাদের লিংক ব্লগে দিয়ে রাখলাম। এখানে কোন সিরিয়াল মেইনটেন করে নাম দেয়া হয় নাই এবং আমার দেখা দেখি সাধারনত ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম আর ইউটিউবে সীমাবদ্ধ থাকায় সেখানের লিংক ই দেয়া হল!

01. Max Grecke: https://www.facebook.com/max.grecke

02. Nesskain: https://www.facebook.com/hong.kimseang

03. Otto Schmidt: https://www.facebook.com/Otto-Schmidt-Art-165066126960075/

04. Oscar Martin: https://www.facebook.com/oscar.martin.39/

05. Stephen Byrne: https://www.facebook.com/ArtworkOfStephenByrne/

06. Loish: https://www.facebook.com/loish.fans/

07. Sinix Design: https://www.youtube.com/user/sinixdesign

08. Proko: https://www.youtube.com/channel/UClM2LuQ1q5WEc23462tQzBg

09. Shane Glines: https://www.instagram.com/shaneglines/?hl=en

10. Andrew Robinson: https://www.instagram.com/spacejunkees/?hl=en

11. Randy Bishop: https://www.facebook.com/randybishopart/

12. Amin Daud: https://www.facebook.com/amencodai.ad/

শনিবার, ২২ জুলাই, ২০১৭

কমিক থাম্বনেইল

নতুন একটা কমিকের কাজ করছি-এখন কমিকের কাজ করার সময় থাম্বনেইলে বেশ সময় দেই। অনেক খানি পেন্সিলের কাজ আগিয়ে রাখি থাম্বনেইল পর্যায়ে। এতে পরে একদম চিন্তা ছাড়া আঁকা যায়।

বুধবার, ১৯ জুলাই, ২০১৭

গল্প লেখার গল্প

যেকোন রকম লেখালেখির কাজ আমার কাছে বেশ কষ্টের মনে হয়। শব্দের পর শব্দ বসিয়ে সংলাপ, গল্প, কাহিনী বা যেকোন কিছুই লিখতে বসলে দেখা যায় কী বোর্ড আর চলে না। একটা লাইন লিখি তো দুটো লাইন মুছি-এই ব্লগ পোস্টে তিন লাইন লিখতে যেয়েও কী বোর্ডের থেকে ব্যাক স্পেসে আঙ্গুল চলে যাচ্ছে বার বার। যাই হোক-সাহিত্য গুন না ভেবে যেটা লিখতে বসেছি সেটা লিখে ফেলি।

গল্পও উপন্যাস জাতীয় কিছু না লিখলেও প্রায়ই কমিকের জন্য স্ক্রিপ্ট বা গল্প বা আইডিয়া ভাবতে হয়। সব সময় সেগুলো একেবারে লিখে না ফেললেও দেখা যায় মনে মনে সংলাপের পরে সংলাপ বা গল্প আকারে সাজানোর কাজটা করা লাগে। তাই ভাবলাম এই গল্প লেখার পেছনের গল্প টা নিয়ে ব্লগে কিছু লেখা যাক। অবশ্য আমার চিন্তা করার ধরনকে আইডিয়াল বলে ধরে নেবার কোন কারন নেই। গল্প ভাবার পদ্ধতি সব সময়ই একজন থেকে আর একজনে ভিন্ন হবে। এই ব্লগটা কেবল ই আমার স্ট্রিপ আকারের আইডিয়া ভাবার সময় কিভাবে চিন্তা করি সেটা শেয়ার করবার জন্য।



প্রথম আলো গোল্লাছুটের জন্য প্রতি সপ্তাহে একটা করে জিতু এর স্ট্রিপ আঁকছি প্রায় বছর তিনেক ধরে। স্ট্রিপ এর আইডিয়া এর জন্য প্রথমে একটা কোন বিষয় ভেবে শুরু করি। যেমন এই স্ট্রিপ করার সময় ভাবনা ছিল ফিজেট স্পিনার।

আইডিয়া ঠিক করার পর এবার একটা ছোট গল্প সাজানো। স্ট্রিপের গল্প ভাবতে গেলে একেবারেই ছোট স্কেলে ভাবা দরকার কারন এখানে জায়গা খুবই লিমিটেড। আবার ক্রমশঃ লিখে গল্প চালিয়ে যাবার সুযোগ ও নেই। সেজন্য স্ট্রিপের গল্প হতে হবে খুবই ছোট। তাই গল্পটা ভাবলাম এমন যে-ফিজেট স্পিনার এর যে ফিচার গুলো সেগুলো নিয়ে কোন একটা প্যারোডি। হতে পারে ফিজেট স্পিনার যে কনসেনট্রেশান বাড়ায়-এই জিনিসটাকে উলটো ভাবে দেখান। স্ট্রিপের একটা পাঞ্চ লাইন থাকতে হবে এবং শেষ হতে হবে সেই পাঞ্চ টা দিয়ে। এই গল্পে পাঞ্চ হতে পারে ফিজেট স্পিনার ঘুরাতে ঘুরাতে গল্পের ক্যারেক্টার রুমি ম্যানহোলে পড়ে গেল।

আইডিয়া ভাবলাম-এবার প্যানেলে ব্রেক ডাউনের পালা। এসময় সংলাপ নিয়ে ভাবতে শুরু করি। প্রথমে আমাকে গল্পের থিম এস্টাবলিশ করতে হবে। প্রথমে কি হতে পারে? দোকানে যেয়ে ফিজেট স্পিনার কিনবে? কারো থেকে ফিজেট স্পিনার ধার করবে? শেষ পাঞ্চ যদি হয় ফিজেট স্পিনার ঘুরাতে ঘুরাতে ম্যানহোলে পড়ে যাওয়া সেক্ষেত্রে ফিজেট স্পিনার কি এবং কেন সেটা প্রথম ফ্রেমেই বলে ফেলতে হবে। সব থেকে সহজে এক ফ্রেমে শেষ করা যায় যদি ফিজেট স্পিনার কারো হাতে থাকে এবং তাকে কেউ জিজ্ঞাসা করে ফিজেট স্পিনার বিষয়ে।

এই স্ট্রিপটার মুল আইডিয়া যদি হয় একজন ফিজেট স্পিনার ঘুরাতে ঘুরাতে ম্যানহোলে পড়ে গেল-তাহলে সেটা কিন্তু তিন ফ্রেমেই দেখান যায়। প্রথম ফ্রেমে ফিজেট স্পিনার কি বলা হল। পরের ফ্রেমে হয়ত দেখালাম স্পিনার ঘুরাতে ঘুরাতে হাটছে। তৃতীয় ফ্রেমে পড়ে গেল। শেষ। কিন্তু এভাবে দেখালে স্ট্রিপের পাঞ্চ টা বুঝা যাবে না।

এজন্য যেটা করলাম ক্যারেক্টার দের দূর থেকে দেখালাম ফিজেট স্পিনার ঘুরাতে ঘুরাতে হাটছে এবং একই সাথে ফিজেট স্পিনার এর কনসেনট্রেশান বাড়ানো যে গল্পটা সেটা সংলাপে বলে ফেললাম। এরপর আসবে স্ট্রিপের পাঞ্চ লাইন। সেটাকে ড্রামাটিক করার জন্য দরকার বিল্ড আপ।

ঝপাশ করে একটা আওয়াজ হল, জিতু ঘুরে তাকাল এবং দেখল রুমি ম্যানহোলে। এখানে তিনটা জিনিস কিন্তু এক ফ্রেমেই দেখান সম্ভব। যদি দেখান হয় জিতু চমকে যেয়ে ঘুরে তাকাচ্ছে এবং পাশে রুমি পড়ে আছে ম্যানহোলে তাহলে এক ছবিতে বিষয়গুলো এঁটে যায়। কিন্তু আমার কাছে সেটার থেকে এই ডিজাইন বেশি মজার মনে হয় কারন যখনই আমি কমিকে প্যানেল বাড়াচ্ছি তার মানে সেটা রিডারের কাছে পর পর সময় হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। জিতু তার পিছে ঝপাশ শব্দ শুনে চমকাচ্ছে। এরপর সে ঘুরে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করছে। দুই প্যানেলে করার কারনে রিডার প্রথমে জিতুর সাথেই শব্দটা শূনছে। কিসের শব্দ এই কৌতুহল তার মধ্যে বাড়াবার জন্য আর এক প্যানেলে জিতুকে দিয়ে প্রশ্ন করান হচ্ছে এই কী হল? এর পর শেষ ফ্রেমে বিষয়টা পরিষ্কার হচ্ছে যে রুমি স্পিনার ঘুরাতে ঘুরাতে ম্যানহোলে পড়ে গেছে।

স্ট্রিপের গল্প ভাবার ধরনটা প্রায় সময়ই এ ধরনের। প্রথমে ছোট একটা কিছু ভেবে আইডিয়াটা লক করি। যেমন প্রথম ভাবনা হতে পারে-ফিজেট স্পিনার, প্রথম ভাবনা হতে পারে চকলেট, হোমওয়ার্ক, ফুটবল, গরমের ছুটি, ঈদের জামা এ ধরনের একটা শব্দ। সেই শব্দটাকে ঘিরে তারপরে মজার কোন আইডিয়া ভাবি। এরপর এক লাইনে একটা স্ক্রিপ্ট ভেবে সেটাকে এরপর প্যানেলে সাজিয়ে টাইম গ্যাপ কোথায় কত টুকু প্রয়োজন সেটা ঠিক করি। শেষ ফ্রেমটাকে ফিক্স করে তার আগের প্যানেল গুলো দিয়ে শেষ প্যানেলের জোকটাকে যতটা পারা যায় মজার করতে চেষ্টা করি।

আইডিয়া ভাবার এই প্রসেস কেবল স্ট্রিপ কমিকে না, কমিক পেজ করতে গেলেও এভাবে ভাবলে কিছু সুবিধা হয়-পেজ তাড়া তাড়ি লক করে ফেলা যায়। এই প্রসেসে অনেক সময় মনে হতে পারে স্বতঃস্ফর্ততা হারিয়ে যাচ্ছে। অনেকে যেটা করে পর পর প্যানেল বা গল্প ভেবে লিখতে লিখতে আগাতে থাকে-সেটাও দারুন কাজ করে। আমার ক্ষেত্রে আগে পুরোটা ভেবে নিয়ে কাজ শুরু করলে সহজ হয়।

দুম করে এখানেই ব্লগর ব্লগর শেষ।

সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০১৭

ওয়ান্ডার ওম্যান

২০১৭ এবং সাম্প্রতিক কালে হলে যেয়ে যেসব সুপেরহের হলিউডি ছবি দেখেছি তার মধ্যে একমাত্র ভাল লাগা সিনেমা ওয়ান্ডার ওম্যান। কাহিনী, ক্যারেক্টার ডেভেলপমেন্ট, অ্যাকশান সব কিছু মিলিয়ে দারুন একটা ছবি। সেই সাথে এই ছবি দেখে একটা জিনিস শিখলাম। Cheesy/ Corny বা মশলাদার যাকে বলে, সে ধরনের অনেক এলিমেন্ট আমরা স্টোরি ডেভেলপমেন্টে এড়িয়ে যাই অতি নাটকীয়তার ভয়ে। তবে যেকোন গল্পে ক্যারেক্টার এর সাথে রিডার বা অডিয়েন্সের ইমোশনাল কানেকশান তৈরী এর ক্ষেত্রে এই নাটকীয় এলিমেন্ট গুলো একেবারে অত্যাবশ্যক। এই ছবিতে ওয়ান্ডার ওম্যান এর সংলাপ, ক্যারেক্টার ডেভেলপমেন্ট, অন্যান্য চরিত্রদের সাথে তার ইন্টার অ্যাকশান, অনেক জায়গাতেই অতি নাটকীয়তা আছে। তবে সেই নাটকীয়তাকে হাসি তামাশা করে খেলো করা হয়নি যেটা মার্ভেল এর অনেক ছবিতে করা হয়। প্রতি সিকোয়েন্সে জোক না করে অডিয়েন্সকে নাটকীয়তা টুকু উপভোগ করতে দেয়া হয়েছে যেটা ক্যারেক্টার এর ইউনিভার্স টাকে বুঝতে সাহায্য করে দর্শককে।

কিছু দিন আগে খেলা জাপানি একটা গেমের স্টোরি ডেভেলপমেন্টেও এটা খেয়াল করলাম যে অতি নাটকীয় কোন কিছু দেখাতে ভয় পাওয়া হয়নি। খুব সাধারন সাদা মাটা চরিত্রকে সংলাপ এবং নাটকীয় অ্যাকশনের মধ্য দিয়ে রীতিমত সুপার হিরো লেভেলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কোন ক্যারেক্টার হয়ত বুদ্ধিমান-তাকে বিভিন্ন জনের সংলাপের মধ্যে দিয়ে তুখোড় বুদ্ধিমান হিসাবে এস্টাবলিশ করা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে যখন ই সেই ক্যারেক্টার কে দেখান হচ্ছে দর্শক হিসেবে আমি তাকে বুদ্ধিমান হিসেবে ভেবে নিচ্ছি এবং তার ভেতরে অসংখ্য চিন্তা ভাবনা চলছে সেটা অনুভব করছি।

গল্প ভাবার সময় খুব র‍্যাশনালাইজ করে ফেলার চিন্তা থেকে বের হয়ে আসা দরকার! যাই হোক-ওয়ান্ডার ওম্যান নিয়ে উন্মাদে ফিচার করার জন্য একটা ছবি আঁকা। সেটা পরে রঙ চং করে ব্লগে পোস্ট।



মঙ্গলবার, ১১ জুলাই, ২০১৭

দস্তাবেজ-১৮

বিভিন্ন সময়ে আঁকা হাবি জাবি ঝাড়ু দিয়ে জড়ো করে রাখার পোস্ট!





শনিবার, ১ জুলাই, ২০১৭

স্কেচলগ-নেপাল

অনেক দিন পর ব্লগে লিখতে বসলাম। বিভিন্ন কাজের মধ্যে সময় করে উঠতে না পারায় ব্লগে নিয়মিত পোস্ট করা হয় না। যাই হোক-লিখতে বসলাম স্কেচবুকিং নিয়ে। ভ্রমনের স্মৃতি হিসেবে ব্লগে ছবি লেখা ইত্যাদি লিখে রাখা।

ঈদের ছুটিতে (ইদ বানান টা এখনো হাতে আসেনি) এবার ঘুরে আসলাম নেপাল। নেপাল ভ্রমনের মূল আকর্ষন পোখারাতে যাওয়া হয়নি যদিও-সময় সল্পতায় নাগরকোট আর কাঠমান্ডূতে সংক্ষিপ্ত ৪ দিনের সফর করে ফিরলাম ঈদ শেষে।

জুন জুলাই সময়টা বর্ষার মৌসুম হওয়ায় নেপালে ট্যুরিস্টের সংখ্যা তেমন না এখন। মাঝে মধ্যেই নোটিশ ছাড়া বৃষ্টি চলে আসায় ঘুরা ঘুরির জন্যও সময়টা আদর্শ না। ঘুরতে যেয়ে তাই হোটেল, ট্যুরিস্ট স্পট সব কিছু খালি ই পেয়েছি বলতে গেলে। প্রথম দিন নাগরকোট থেকে পর দিন চলে আসি কাঠমান্ডূ থামেল এ। বাকি দুই দিন কাঠমান্ডূর আশপাশ ঘুরা ঘুরি শেষে দেশে ফেরত।

নেপালে স্কেচবুকিং করে কদিনে যা খেয়াল করলাম সেগুলো ছবির সাথে সাথে লিখে রাখি।




ত্রিভুবন এয়ারপোর্ট। নানান দেশের নানা রকম ট্যুরিস্টের ভিড়। প্রথমবারের মত নেপাল ভ্রমন বলে অন এরাইভাল ভিসা ফি ছাড়াই ভিসা নিয়ে ইমিগ্রেশান পার হয়ে এয়ারপোর্ট ছেড়ে বের হয়ে পড়লাম।




নাগরকোটে মেঘ বৃষ্টিতে খুব একটা স্কেচবুকিং করতে পারিনি। কাঠমান্ডূ ফিরে থামেলে হোটেল খুজে উঠার পর প্রথম দিন কাছা কাছি গার্ডেন অফ ড্রিম আর দরবার স্কয়ার ঘুরে আসি। ভুমিকম্পে ভেঙ্গে যাবার পর দরবার স্কয়ার এর অনেক অংশেই প্রবেশ নিষেধ এবং অগোছালো অবস্থা এখনো। রিনোভেশান এর কাজ চলছে পুরোদমে।




পরদিনের ঘুরাঘুরি কাঠমান্ডূ এর টুরিস্ট স্পট গুলিতে-সম্ভূনাথ মন্দির, বৌদ্ধনাথ মন্দির, পশুপতিনাথ মন্দির এবং কোপান মনেস্ট্রি। সব জায়গাতেই অনেক কবুতর, নানা দেশের টুরিস্টের ভিড়, দোকান পাট আর ওম মনি পদ্মে হুঁ জপ। তবে শহর থেকে দূরে কোপান মনেস্ট্রি একটু আলাদা ধরনের ছিল। টুরিস্ট এট্রাকশন হিসেবে এখন বন্ধ করে দেয়ায় সেখানে মানুষের ভিড় ছিল না। বাইরে থেকে এসেছি বলে ভিতরে ঢুকে ঘুরে আসলাম সন্যাসী আশ্রমে। চুপ চাপ ঠান্ডা পরিবেশ-দূরে পাহাড়ের ভেতর শাদা মেঘ-দারুন জায়গা।






সবশেষে থামেল। বিভিন্ন দেশের ট্যুরিস্ট, বাজার ঘাট, নেপালি বিদেশি জিনিসপত্র, রিকশা, কাদা, হিপ্পি, রেসাং ফিরির গানের সুর, সিংগিং বৌল এর টুং টাং, কাশ্মিরি পশ্মিনি শাল, হাজার রকম রেস্টূরেন্ট, রাতের বেলা মোড়ে মোড়ে ডাকা ডাকি - সব মিলিয়ে খুব মজার একটা জায়গা। থামেল এর রাস্তা ঘাটে ঘুরে ফিরেই দারুন সময় কাটিয়ে দেয়া যায়।

স্কেচবুকটা নেপাল থেকেই কেনা। রাইস পেপার এর কাগজে আঁকা আঁকি নেপাল ভ্রমনের স্মৃতি হয়ে থাকল।