অনলাইনে একটা সাইট খুজে পাইলাম - http://www.quickposes.com/. সাইট মূলত
বিভিন্ন জেশচারের ছবি এবং সেই সাথে টাইম চ্যালেঞ্জে জেশচার প্র্যাকটিসের
বেশ মজার রেফারেন্স সাইট। ৬০ সেকেন্ড জেশচার ড্রয়িং এর চেষ্টা করলাম।
সেগুলো নিয়েই ব্লগে পোস্ট। অ্যানাটমি প্র্যাকটিসে মজা পাচ্ছি!
Hi this is Asifur Rahman aka Arts by Rats (artsbyrats if you prefer)! I am a freelance artist from Bangladesh. I mostly draw characters, comic books and concept art. I know-sounds like a jack of all trades and master of none which in fancy terms can be called a generalist. But I just love digital art and I am always looking for new avenues to explore and incorporate into my art! Welcome to my blog!
বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৩
শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৩
কিশোর আলো-সংখ্যা ১
প্রথম আলো হাউজ থেকে ২০১২ সালে বৈশাখে বোধ হয় প্রথম বের হয় কিশোর পত্রিকা। বৈশাখী সংখ্যা হিসাবে দারুন ছিল-আর কিশোর দের বাংলাদেশী ম্যাগাজিন হিসাবে তো অনন্য। কমিক গুলার উপরে একটা আলাদা আগ্রহ তো ছিলই-সব্যদা, মেহেদি ভাই, আরাফাত সবার কমিক দেখে অনেক ভাল লেগেছিল। এ বছর শিশু মেলাতে ঢাকা কমিক্সের স্টলে বসে মেহেদি ভাই হুট করে বললেন আসিফ কমিক করবা নাকি, সামনে তো আবার কিশোর পত্রিকা বের হচ্ছে। এক বসায় ক্যারেক্টার, থাম্বনেইল, স্টোরি সব গুছিয়ে ৩ পেজের একটা কমিক করে ফেললাম জিতুকে নিয়ে। ছাপাও হয়ে গেল কিশোরে! দেশের প্রথম সারির একটা ম্যাগাজিনে প্রথম ছাপা হওয়া নিজের একটা গোটা কমিক-মনে হয় হাজার বার খুলে খুলে দেখেছি নিজের কমিকটা-এইটা ঠিক হইল না, আরো ভাল হইতে পারত, কত কি যে মাথায় আসে!
যাই হোক, কিশোর পত্রিকা এর মধ্যে শুনলাম মাসিক পত্রিকা হিসাবে বের করার উদ্যোগ চলছে। আমি নিজে নিরাশাবাদী হওয়ায় খুব একটা আমলে নিলাম না। কিন্তু গত মাসে শুনি বেশ জোরে সোরেই তোড়জোড় চলছে কিশোর কে মাসিক পত্রিকা হিসাবে বাজারে আনার। সিমু ভাই একদিন ফোন দিয়ে বলেও বসলেন একটা তিন পেজের কমিক ভাবতে। সেই ভাবনা গড়াল ১০ দিনে-পরে আবার ফোন পেয়ে সিরিয়াসলি ভাবতে বসলাম। ক্লাসের বন্ধুরা প্রায় পুরো গল্পটাই দাড়া করিয়ে দিল-আবার এক বসায় এঁকে পাঠিয়ে দিলাম কিশোর আলোর ঠিকানায়। অক্টোবরের ১ তারিখে বাজারেও চলে আসল কিশোর। পত্রিকার গেট আপ, আউটলুক দেখে সত্যিকারেই ইম্প্রেসড হলাম। ছোটবেলা থেকে আনন্দমেলা পড়ে বড় হয়েছি-ঐ মাপের একটা পত্রিকা আমাদের দেশ থেকেই বের হল এই বুড়োবেলায় আর সেই পত্রিকার একটা অংশ হয়ে গেলাম আমি! একদম সেই ছোটবেলার মত বার বার পত্রিকাটা খুলে খুলে দেখেছি ছবিগুলো!
প্রথম সংখ্যায় করা কিছু কাজ ব্লগে আপিয়ে রাখলাম।
যাই হোক, কিশোর পত্রিকা এর মধ্যে শুনলাম মাসিক পত্রিকা হিসাবে বের করার উদ্যোগ চলছে। আমি নিজে নিরাশাবাদী হওয়ায় খুব একটা আমলে নিলাম না। কিন্তু গত মাসে শুনি বেশ জোরে সোরেই তোড়জোড় চলছে কিশোর কে মাসিক পত্রিকা হিসাবে বাজারে আনার। সিমু ভাই একদিন ফোন দিয়ে বলেও বসলেন একটা তিন পেজের কমিক ভাবতে। সেই ভাবনা গড়াল ১০ দিনে-পরে আবার ফোন পেয়ে সিরিয়াসলি ভাবতে বসলাম। ক্লাসের বন্ধুরা প্রায় পুরো গল্পটাই দাড়া করিয়ে দিল-আবার এক বসায় এঁকে পাঠিয়ে দিলাম কিশোর আলোর ঠিকানায়। অক্টোবরের ১ তারিখে বাজারেও চলে আসল কিশোর। পত্রিকার গেট আপ, আউটলুক দেখে সত্যিকারেই ইম্প্রেসড হলাম। ছোটবেলা থেকে আনন্দমেলা পড়ে বড় হয়েছি-ঐ মাপের একটা পত্রিকা আমাদের দেশ থেকেই বের হল এই বুড়োবেলায় আর সেই পত্রিকার একটা অংশ হয়ে গেলাম আমি! একদম সেই ছোটবেলার মত বার বার পত্রিকাটা খুলে খুলে দেখেছি ছবিগুলো!
প্রথম সংখ্যায় করা কিছু কাজ ব্লগে আপিয়ে রাখলাম।
বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০১৩
দস্তাবেজ-০৪
কিছুদিন ধরে ড্রয়িং কালার ইত্যাদি নিয়ে একটু পরীক্ষা নীরিক্ষা করার চেষ্টা
করতেছি। কালারে খুব মজার একটা জিনিস কয়েকদিন আগে মেহেদি ভাইয়া এর কাছ থেকে
শিখলাম-ফটোশপে হিউ-স্যাচুরেশান এ ডিস্যাচুরেট করে ভ্যালু দেখে দেখে কালার
করলে একটু সহজে কালার এর ডিসিশান গুলা নেয়া যায়। একই সাথে ল্যাসো টুল দিয়ে
কালারের ও একটা টেকনিক নিয়ে চেষ্টা চালাচ্ছি। সব কিছু মিল ঝিল করে দস্তাবেজ
পোস্ট!
Class friend Caricature |
ভ্যালু দেখে দেখে কালার |
লানা কেইন-আর্চার সিরিজ দেখে |
Pascal Campion এর ছবি দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে আঁকার চেষ্টা |
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)