কালার নিয়ে স্টাডি করার জন্য এই ছবিটা কালার করা। কালার প্রসেস একটু আলাদা ভাবে চেষ্টা করলাম এখানে। ধাপে ধাপে লিখে রাখি-
০১। প্রথমে ব্যাকগ্রাউন্ড আর ফোরগ্রাউন্ড আলাদা লেয়ারে সলিড কন্ট্রাস্টিং কালার দিয়ে ফিল করলাম।
০২। ব্যাকগ্রাউন্ডে কমলা কালার দেই এবং ফোর গ্রাউন্ডে গাড় নীল।
০৩। কমলা এর ভেতর আস্তে আস্তে হলুদ এর দিকে যেতে থাকি আকাশের জন্য। শ্যাডো কালার বের করার জন্য হালকা অপাসিটি দিয়ে একটা কুল কালারের গ্রাডিয়েন্ট দেই। যেমন এক্ষেত্রে নীল রঙ এর গ্রাডিয়েন্ট কমলা এর সাথে মিশে একটা বেগুনি ধরনের কালার হয়-এই কালার টা বিল্ডিং এ শ্যাডো হিসাবে ব্যবহার করি।
০৪। নীলের ভেতরেও একই ভাবে শ্যাডো বা স্কিন কালার বের করার জন্য কমলা অথবা স্কিনের পিচ কালার নিয়ে গ্রাডিয়েন্ট দেই। যে কালার টা পাওয়া যায় সেটা পিক করে স্কিন অথবা অন্য কিছু কালার করি। নীলের ভেতর হালকা এবং ডিস্যাচুরেটেড কুল একটা কালার নিয়ে চেয়ার এবং টেবিল গুলি কালার করি। ফ্লোরে বেস কালারের থেকে আরো ডার্ক টোনে যাই।
০৫। শেষে আকাশে মেঘ পাখি ইত্যাদি ইত্যাদি
প্রসেস টা নিজে নিজে বুঝার চেষ্টা করছি-দেখা যাক এটা কেমন কাজে দেয়!
০১। প্রথমে ব্যাকগ্রাউন্ড আর ফোরগ্রাউন্ড আলাদা লেয়ারে সলিড কন্ট্রাস্টিং কালার দিয়ে ফিল করলাম।
০২। ব্যাকগ্রাউন্ডে কমলা কালার দেই এবং ফোর গ্রাউন্ডে গাড় নীল।
০৩। কমলা এর ভেতর আস্তে আস্তে হলুদ এর দিকে যেতে থাকি আকাশের জন্য। শ্যাডো কালার বের করার জন্য হালকা অপাসিটি দিয়ে একটা কুল কালারের গ্রাডিয়েন্ট দেই। যেমন এক্ষেত্রে নীল রঙ এর গ্রাডিয়েন্ট কমলা এর সাথে মিশে একটা বেগুনি ধরনের কালার হয়-এই কালার টা বিল্ডিং এ শ্যাডো হিসাবে ব্যবহার করি।
০৪। নীলের ভেতরেও একই ভাবে শ্যাডো বা স্কিন কালার বের করার জন্য কমলা অথবা স্কিনের পিচ কালার নিয়ে গ্রাডিয়েন্ট দেই। যে কালার টা পাওয়া যায় সেটা পিক করে স্কিন অথবা অন্য কিছু কালার করি। নীলের ভেতর হালকা এবং ডিস্যাচুরেটেড কুল একটা কালার নিয়ে চেয়ার এবং টেবিল গুলি কালার করি। ফ্লোরে বেস কালারের থেকে আরো ডার্ক টোনে যাই।
০৫। শেষে আকাশে মেঘ পাখি ইত্যাদি ইত্যাদি
প্রসেস টা নিজে নিজে বুঝার চেষ্টা করছি-দেখা যাক এটা কেমন কাজে দেয়!