অনলাইন ক্লাশ সিরিজের পঞ্চম পর্বঃ
৫ম সপ্তাহঃ
স্কেচ, ভ্যালু এর পর কালার নিয়ে প্রথম সপ্তাহ। কালারের কিছু টিপস পেলাম যেগুলা আসলে এই অল্প সময়ে এখনো হাতে এসে পারেনি। সামনে এগুলো নিয়ে আরো এক্সপেরিমেন্ট করলে বুঝতে পারব।
কী পয়েন্ট গুলো লিখে রাখিঃ
০১। আমরা ফটোশপে কালার করার সময় সাধারনত H-S-B স্লাইডার ব্যবহার করি। আর একটা স্লাইডার আছে পাশেই L-A-B স্লাইডার। এই স্লাইডারের A মুডে দিয়ে কালার পিক করতে গেলে যেটা মজার জিনিস পাওয়া যায় সেটা হল-সিলেক্টেড কালারের ডানে গেলে ঐ কালারের ওয়ার্ম শেড আর বামে কুলার শেড পাওয়া যায়। এটা একটা মজার জিনিস যেটা ওয়ার্ম কুল শ্যাডো বা হাইলাইট কালার চিনতে কাজে দিবে।
০২। Adobe Kuler প্লাগ ইন দিয়ে অনেক কুইক কিছু রাফ কালার স্কিম পাওয়া সম্ভব। এটা এখন অবশ্য প্লাগ ইন আকারে আর নেই-color. adobe ওয়েবসাইটে দেখা যায়।
০৩। কালার করার আগে একটা কালার প্যালেট বানান এবং নিজেকে প্যালেটে রেস্ট্রিক্ট করা। প্যালেট কালার বানাবার সময় এখানেও ৮০-২০ রুল ফলো করা যেতে পারে যেখানে ৮০% এক ধরনের কালার এবং ২০% ভিন্ন যাতে সেটা পপ করে ছবিতে। আরো একটা জিনিস করা যায় একদম অড একটা কালার আনা যেটা পুরো প্যালেট থেকে স্ট্যান্ড আউট করবে। কোন ছোট সাবজেক্ট কে আলাদা করতে এটা আনা যেতে পারে।
০৪। ওয়ার্ম হাইলাইট বা কুলার হাইলাইট দুইটার ই ইন্টেনসিটি বাড়াবার জন্য পাশে স্যাচুরেটেড ওয়ার্ম বা কুল কালারের একটা রিং তৈরী হয়।
০৫। এনভায়রন্মেন্ট কালার সব সময় ছবিতে ব্লিড ইন করবে। পাশে আকাশ থাকলে শ্যাডো তে কুল কালার ঢুকে পড়বে। হাইলাইট থাকলে ওয়ার্ম কালার ঢুকে পড়বে সিলুয়েট শেপের ভেতর।
০৬। কালার প্যালেটের সময় নিজেকে রেসট্রিক্ট না করা-গোলাপি আকাশ, লাল মাটি, হলুদ পাতা যাচ্ছেতাই অনেক রকম ভ্যারিয়েশান কালার নিয়ে প্যালেটে জাজ করা কোনটা কাজ করছে কোনটা করছে না।
০৭। যেকোন কালার পিক করে সেটাকে একটা কিউবের তিন সাইডের কালারে ভাবা-একটা দারুন এক্সারসাইজ কালার বুঝার জন্য। যদি কিউবে শ্যাডো হাইলাইট কালার দেখে থ্রিডি ফর্ম বুঝা যায় তাহলে সেটা ছবিতে এপ্লাই করলেও মানাবে।
এ সপ্তাহের এসাইনমেন্ট ছিল ৬ টা কালার স্টাডি প্যালেট ডেভেলপ করে।
৫ম সপ্তাহঃ
স্কেচ, ভ্যালু এর পর কালার নিয়ে প্রথম সপ্তাহ। কালারের কিছু টিপস পেলাম যেগুলা আসলে এই অল্প সময়ে এখনো হাতে এসে পারেনি। সামনে এগুলো নিয়ে আরো এক্সপেরিমেন্ট করলে বুঝতে পারব।
কী পয়েন্ট গুলো লিখে রাখিঃ
০১। আমরা ফটোশপে কালার করার সময় সাধারনত H-S-B স্লাইডার ব্যবহার করি। আর একটা স্লাইডার আছে পাশেই L-A-B স্লাইডার। এই স্লাইডারের A মুডে দিয়ে কালার পিক করতে গেলে যেটা মজার জিনিস পাওয়া যায় সেটা হল-সিলেক্টেড কালারের ডানে গেলে ঐ কালারের ওয়ার্ম শেড আর বামে কুলার শেড পাওয়া যায়। এটা একটা মজার জিনিস যেটা ওয়ার্ম কুল শ্যাডো বা হাইলাইট কালার চিনতে কাজে দিবে।
০২। Adobe Kuler প্লাগ ইন দিয়ে অনেক কুইক কিছু রাফ কালার স্কিম পাওয়া সম্ভব। এটা এখন অবশ্য প্লাগ ইন আকারে আর নেই-color. adobe ওয়েবসাইটে দেখা যায়।
০৩। কালার করার আগে একটা কালার প্যালেট বানান এবং নিজেকে প্যালেটে রেস্ট্রিক্ট করা। প্যালেট কালার বানাবার সময় এখানেও ৮০-২০ রুল ফলো করা যেতে পারে যেখানে ৮০% এক ধরনের কালার এবং ২০% ভিন্ন যাতে সেটা পপ করে ছবিতে। আরো একটা জিনিস করা যায় একদম অড একটা কালার আনা যেটা পুরো প্যালেট থেকে স্ট্যান্ড আউট করবে। কোন ছোট সাবজেক্ট কে আলাদা করতে এটা আনা যেতে পারে।
০৪। ওয়ার্ম হাইলাইট বা কুলার হাইলাইট দুইটার ই ইন্টেনসিটি বাড়াবার জন্য পাশে স্যাচুরেটেড ওয়ার্ম বা কুল কালারের একটা রিং তৈরী হয়।
০৫। এনভায়রন্মেন্ট কালার সব সময় ছবিতে ব্লিড ইন করবে। পাশে আকাশ থাকলে শ্যাডো তে কুল কালার ঢুকে পড়বে। হাইলাইট থাকলে ওয়ার্ম কালার ঢুকে পড়বে সিলুয়েট শেপের ভেতর।
০৬। কালার প্যালেটের সময় নিজেকে রেসট্রিক্ট না করা-গোলাপি আকাশ, লাল মাটি, হলুদ পাতা যাচ্ছেতাই অনেক রকম ভ্যারিয়েশান কালার নিয়ে প্যালেটে জাজ করা কোনটা কাজ করছে কোনটা করছে না।
০৭। যেকোন কালার পিক করে সেটাকে একটা কিউবের তিন সাইডের কালারে ভাবা-একটা দারুন এক্সারসাইজ কালার বুঝার জন্য। যদি কিউবে শ্যাডো হাইলাইট কালার দেখে থ্রিডি ফর্ম বুঝা যায় তাহলে সেটা ছবিতে এপ্লাই করলেও মানাবে।
এ সপ্তাহের এসাইনমেন্ট ছিল ৬ টা কালার স্টাডি প্যালেট ডেভেলপ করে।